পরিবর্তন ঘটছে, তা ‘জার্ম ট্র্যাক সেল’-এর তথ্যের উপর নির্ভর করে৷”
গবেষকরা এই ইঁদুর শিশুদের বিকাশের উপর কড়া নজর রাখছেন এবং রোগা বাবা-মায়েদের সন্তানদের সঙ্গে তাদের তুলনা করছেন৷ সব শিশুদেরই একই খাবার দেওয়া হচ্ছে৷
এ ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, যে এই ইঁদুরদের জিনগতভাবে প্রায় একই কাঠামো রয়েছে৷ একই পরিবেশে তারা বড় হয়েছে৷ একমাত্র তফাত হলো, তাদের আসল বাবা-মায়েরা হয় মোটা অথবা রোগা৷ অথচ এই বিষয়টিই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷মোটা ইঁদুরদের বংশধররা রোগা ইঁদুরদের বংশধরদের তুলনায় অনেক দ্রুত ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলো৷ অর্থাৎ নিশ্চয় বংশানুক্রমেই তারা এই প্রবণতা পেয়েছে৷ কিন্তু বাবা-মায়েরা ভুল খাবার খেয়ে এমন সমস্যা সৃষ্টি করেছে৷ বাবা এবং মা ডায়াবেটিস ও অতিরিক্ত ওজনের প্রবণতা তাদের সন্তানদের শরীরে হস্তান্তর করেছে৷ ত্রুটিপূর্ণ খাদ্য জিনের রেগুলেশন পরিবর্তন করে পরবর্তী প্রজন্মের শরীরে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে৷ অতএব ডায়াবেটিসের দ্রুত প্রসারের কারণ বোঝা যায়৷