বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংক লুট করার ২৪ ঘণ্টা না যেতেই থানচিতে দুটি ব্যাংকে ডাকাতি হয়েছে। উপজেলার সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকের শাখায় বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, থানচি বাজারে গুলি ছুঁড়তে ছুঁড়তে সবকটি দোকান থেকে মোবাইল সেট ও নগদ টাকা কেড়ে নেয় অস্ত্রধারীরা। পরে সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে ঢুকে ক্যাশ কাউন্টারে লুটতরাজ করে চলে যায়।
থানচি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ ও বিজিবি আছে।

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংক লুট করার ২৪ ঘণ্টা না যেতেই থানচিতে দুটি ব্যাংকে ডাকাতি হয়েছে। উপজেলার সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকের শাখায় বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, থানচি বাজারে গুলি ছুঁড়তে ছুঁড়তে সবকটি দোকান থেকে মোবাইল সেট ও নগদ টাকা কেড়ে নেয় অস্ত্রধারীরা। পরে সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে ঢুকে ক্যাশ কাউন্টারে লুটতরাজ করে চলে যায়।
থানচি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ ও বিজিবি আছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানানো হবে।

স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, অস্ত্রধারীদের মুখে মাস্ক ছিল। তাদের পরনে নব্য বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ‘কুকিচিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ)’ এর অনুরূপ ইউনিফর্ম ছিল।
সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আফজাল করিম বলেন, ‘সোনালী ব্যাংকের থানচি শাখায় হামলার খবর পেয়েছি। পুলিশ, র্যাব ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গেছে। তারা কাজ করছে।’
এর আগে মঙ্গলবার বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংকে লুট করে কেএনএফ। তখন পুলিশ ও আনসার বাহিনীর ১৪টি অস্ত্র, মোবাইল, ব্যাংকের ভোল্টের সব টাকাসহ ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজারের এখনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। বুধবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন পুলিশের চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি মাহফুজুর রহমান, জেলা পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন, সোনালী ব্যাংক চট্টগ্রাম বিভাগের জিএম মুসা খান।
বান্দরবানের পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন জানান, স্থানীয়দের ধারণা এ ঘটনা নব্য বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ঘটিয়ে থাকতে পারে।