সংঘর্ষের ঘটনায় “সংযমে” আছেন চবি প্রশাসন

চবি উপাচার্য উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেছেন, ছাত্রদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ পরিশ্রম এবং সংযম প্রদর্শন করেছে। আমরা ইতোমধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী জড়িত কাউকে ছাড় দিব না।

রবিবার বিকেলে নগরের বাদশা মিয়া রোডস্থ চারুকলা ইন্সটিটিউটে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

নিজের সীমাবদ্ধার কথা অকপটে স্বীকার করে চবি উপচার্য বলেন, আমি চাইলে কারো ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা কিংবা বহিষ্কার করতে পারি না। অতীতের যত বড়ই সংঘর্ষ হোক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কখনোই একার সিদ্ধান্তে মামলা বা বহিষ্কারাদেশ দেয়নি। আমাদের একটি নিয়মতান্ত্রিক ব্যবস্থা আছে। সিন্ডিকেট ও ডিসিপ্লিনারি কমিটি আছে। তাঁদের সাথে কথা বলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক সমিতির চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, শিক্ষক সমিতির একাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে যে আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে আসছে তা দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে, শিক্ষক সমিতির কার্যকরী পরিষদের সদস্য অধ্যাপক ড. ফরিদুল আলম, অধ্যাপক ড. দানেশ মিয়া, বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক সজীব কুমার, প্রক্টর অধ্যাপক ড. নুরুল আজিম সিকদার ও রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কে এম নুর আহমদ প্রমুখ।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn

সর্বশেষ খবর

সাম্প্রতিক